জীবনী

আমাদের সমাজে অনেক মানুষ রয়েছে, যারা এই সমাজের উন্নয়ন এবং উপকারের জন্য প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষ ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এখানে এমনই কিছু মানুষের জীবনী সম্পর্কে আপনাদের জানাব, ইং-শা আল্লাহ।

নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জীবনী

নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছদ্মনাম কি ছিল নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর ছদ্মনাম ছিল “অরুণ”। তিনি এই ছদ্মনামে জাপানে যান এবং জাপানি সামরিক বাহিনীর সহায়তায় ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনী (INA) গঠন করেন। INA-র মাধ্যমে তিনি ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ করেন। নেতাজির অন্যান্য ছদ্মনামের মধ্যে রয়েছে: করণ নেতা ভারত রাজন সাগর অন্তিম সূর্য ভগবান নেতাজির ছদ্মনামের ব্যবহারের কারণ […]

নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু জীবনী Read More »

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় যেভাবে লেখক হয়ে উঠেছিলেন

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় পেশায় কি ছিলেন? বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মূলত একজন লেখক ছিলেন। তিনি বাংলা সাহিত্যের একজন প্রখ্যাত উপন্যাসিক, ছোটগল্পকার, ভ্রমণকাহিনীকার ও শিশুসাহিত্যিক। তাঁর সবচেয়ে বিখ্যাত উপন্যাসগুলি হল পথের পাঁচালী, অপরাজিত, আরণ্যক, চাঁদের পাহাড়, আদর্শ হিন্দু হোটেল, ইছামতী ও অশনি সংকেত। বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের পেশাগত জীবনের শুরুতে তিনি শিক্ষক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি হুগলি জেলার বিভিন্ন স্কুলে

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় যেভাবে লেখক হয়ে উঠেছিলেন Read More »

জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ কয়টি?

জীবনানন্দ দাশের ১১টি কাব্যগ্রন্থ রয়েছে। এগুলো হলো: ঝরাপালক (১৯২৭) ধূসর পান্ডুলিপি (১৯৩৬) সোনার তরী (১৯৩৯) বনলতা সেন (১৯৪২) কবর (১৯৪৮) সাতটি তারার তিমির (১৯৪৮) মহাপৃথিবী (১৯৫০) মধুমালতী (১৯৫৩) রূপসী বাংলা (১৯৫৭) শেষ সপ্তক (১৯৫৮) জীবনানন্দ দাশের মৃত্যুর পর তার অপ্রকাশিত কবিতাগুলো সংগ্রহ করে ১৯৬০ সালে “সাজাহান” নামে একটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়। তবে এটিকে জীবনানন্দ দাশের

জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ কয়টি? Read More »

মধুসূদন দত্তের জীবনী

মধুসূদন মানে কি বাংলা ভাষায় “মধুসূদন” শব্দের অর্থ হল “মধুর সুধার অধিকারী”। এটি একটি পুরুষবাচক পদ। এই শব্দটি সাধারণত হিন্দু দেবতা বিষ্ণুর একটি নাম হিসাবে ব্যবহৃত হয়। বিষ্ণুকে “মধুসূদন” বলা হয় কারণ তিনি অসুর মধুরূপকে বধ করেছিলেন। বাংলা সাহিত্যে “মধুসূদন” নামটি সর্বাধিক পরিচিত কবিতা ও নাট্যকার মাইকেল মধুসূদন দত্তের নামের সাথে। তিনি ১৮২৪ সালের ২৫

মধুসূদন দত্তের জীবনী Read More »

প্রমথ চৌধুরী

প্রমথ চৌধুরীর উপাধি কি? প্রমথ চৌধুরীর উপাধি ছিল “বীরবল”। তিনি একজন প্রাবন্ধিক, কবি ও ছোটগল্পকার ছিলেন। তিনি বাংলা গদ্যে চলিত রীতির প্রবর্তক হিসাবে বিখ্যাত। সবুজপত্র পত্রিকা সম্পাদনার মাধ্যমে বাংলা সাহিত্যে চলিতরীতি প্রবর্তন করেন। এছাড়া বাংলা সাহিত্যে প্রথম বিদ্রূপাত্মক প্রবন্ধ রচনা করেন। ছোটগল্প ও সনেট রচনাতেও হিসেবেও তার বিশিষ্ট অবদান রয়েছে। তিনি সবুজপত্র এবং বিশ্বভারতী পত্রিকা

প্রমথ চৌধুরী Read More »

জসিম উদ্দিন এর ছদ্মনাম – আজই জানুন

জসিম উদ্দিনের ছদ্মনাম ছিল “অগ্নিবীণা”। তিনি তাঁর কবিতা ও গানের জন্য এই ছদ্মনামের ব্যবহার করতেন। তিনি ১৯০৩ সালের ১০ই মার্চ চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার হাটহাজারী গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত বাঙালি কবি, সঙ্গীতজ্ঞ ও নাট্যকার। তাঁর রচিত “সোনার তরী”, “ভোরের পদাবলী”, “সুজন সখী” ও “জয়যাত্রা” প্রভৃতি কাব্যগ্রন্থ বাংলা সাহিত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ কীর্তি। তিনি ১৯৭৬

জসিম উদ্দিন এর ছদ্মনাম – আজই জানুন Read More »

বিদ্যাপতি কোন ভাষায় পদ রচনা করেন?

বিদ্যাপতি পঞ্চদশ শতকের মৈথিলি কবি। তিনি ব্রজবুলি ভাষায় পদ রচনা করেন। ব্রজবুলি হল মৈথিলি ও বাংলা ভাষার মিশ্রণে গঠিত একটি কৃত্রিম সাহিত্যিক ভাষা। বিদ্যাপতির পদগুলিতে রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলা বর্ণিত হয়েছে। তার পদগুলি বাংলা সাহিত্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। বিদ্যাপতির পদগুলির ভাষা অত্যন্ত সুন্দর ও মাধুর্যময়। তিনি সংস্কৃত ও প্রাকৃত ভাষার ভাষা, ভাব, শব্দ ছন্দ ও অলঙ্কারের খনি

বিদ্যাপতি কোন ভাষায় পদ রচনা করেন? Read More »

ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?

ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ১৮৫৩ সালের ৬ ডিসেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তার জন্মস্থান ছিল ব্রিটিশ বাংলা প্রদেশের খুলনা জেলার কুমিরা গ্রাম। তিনি বাংলা সাহিত্যের প্রাচীনতম নিদর্শন চর্যাপদের আবিষ্কর্তা। তাঁর আসল নাম ছিল শরৎনাথ ভট্টাচার্য। শৈশবে ‘হর’ বা শিবের পূজা দিয়ে জটিল অসুখ থেকে সেরে ওঠায় নাম বদলে রাখা হয় হরপ্রসাদ। পরবর্তী সময়ে সংস্কৃত ভাষা-সাহিত্যে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম

ড. হরপ্রসাদ শাস্ত্রী কত সালে জন্মগ্রহণ করেন? Read More »

রামপ্রসাদ সেন কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?

রামপ্রসাদ সেন ১৭১৮ বা ১৭২৩ সালে পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার হুগলি নদীর তীরে অবস্থিত হালিশহর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি এক তান্ত্রিক বৈদ্যব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা রামরাম সেন ছিলেন আয়ুর্বেদিক ঔষধ ব্যবসায়ী। রামপ্রসাদ সেনের জন্মস্থান হালিশহর বর্তমানে একটি শহর। এটি হুগলি জেলার একটি গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। রামপ্রসাদ সেনের স্মরণে হালিশহরে একটি

রামপ্রসাদ সেন কোথায় জন্মগ্রহণ করেন? Read More »

মাদার তেরেসা কেন বিখ্যাত?

মাদার তেরেসা বিখ্যাত কারণ তিনি দরিদ্র, অসুস্থ এবং অনাথ মানুষের সেবায় তাঁর জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। তিনি ১৯১০ সালে আলবেনিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন এবং ১৯২৮ সালে রোমান ক্যাথলিক মিশনারি হয়েছিলেন। ১৯৫০ সালে তিনি কলকাতায় মিশনারিজ অফ চ্যারিটি নামে একটি ধর্মীয় সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। এই সংস্থাটি গরীব, অসুস্থ এবং অনাথ মানুষের জন্য হাসপাতাল, আশ্রয় এবং স্কুল পরিচালনা করে।

মাদার তেরেসা কেন বিখ্যাত? Read More »