Parts of speech কাকে বলে? – কত প্রকার ও কি কি?

বিশেষ্য হল একটি শব্দ যা কোন ব্যক্তি, বস্তু, স্থান, ধারণা বা ঘটনার নাম প্রকাশ করে। উদাহরণস্বরূপ, “man”, “woman”, “table”, “chair”, “love”, “hate” ইত্যাদি।

বিশেষ্যের প্রকারভেদ

বিশেষ্যকে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শ্রেণী হল:

• নামবাচক বিশেষ্য (Proper Noun): যে বিশেষ্য দ্বারা কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি, স্থান, বস্তু বা ধারণার নাম বোঝায় তাকে নামবাচক বিশেষ্য বলে। উদাহরণস্বরূপ, “Bangladesh”, “Dhaka”, “Shahjalal International Airport”, “Bangla”, “Love” ইত্যাদি।

  

  নামবাচক বিশেষ্য (Proper Noun)

• জাতিবাচক বিশেষ্য (Common Noun): যে বিশেষ্য দ্বারা একই জাতীয় ব্যক্তি, বস্তু বা ধারণার নাম বোঝায় তাকে জাতিবাচক বিশেষ্য বলে। উদাহরণস্বরূপ, “man”, “woman”, “table”, “chair”, “love”, “hate” ইত্যাদি।

  

  জাতিবাচক বিশেষ্য (Common Noun)

• সামষ্টিবাচক বিশেষ্য (Collective Noun): যে বিশেষ্য দ্বারা একই জাতীয় একাধিক ব্যক্তি, বস্তু বা ধারণার সমষ্টি বোঝায় তাকে সামষ্টিবাচক বিশেষ্য বলে। উদাহরণস্বরূপ, “group”, “crowd”, “herd”, “flock”, “family”, “nation” ইত্যাদি।

• বস্তুবাচক বিশেষ্য (Material Noun): যে বিশেষ্য দ্বারা কোন নির্দিষ্ট পদার্থের নাম বোঝায় তাকে বস্তুবাচক বিশেষ্য বলে। উদাহরণস্বরূপ, “gold”, “silver”, “iron”, “wood”, “glass”, “water” ইত্যাদি।

  

  বস্তুবাচক বিশেষ্য (Material Noun)

• গুণবাচক বিশেষ্য (Abstract Noun): যে বিশেষ্য দ্বারা কোন গুণ, অবস্থা বা ভাব প্রকাশিত হয় তাকে গুণবাচক বিশেষ্য বলে। উদাহরণস্বরূপ, “beauty”, “truth”, “goodness”, “badness”, “sadness”, “happiness” ইত্যাদি।

  

  গুণবাচক বিশেষ্য (Abstract Noun)

বিশেষ্যের পরিবর্তন

বিশেষ্যকে বিভিন্নভাবে পরিবর্তন করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন হল:

• সংখ্যাগত পরিবর্তন: বিশেষ্যকে সংখ্যক অনুসারে একবচন বা বহুবচনে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “man” (একবচন) → “men” (বহুবচন), “table” (একবচন) → “tables” (বহুবচন)।
• লিঙ্গগত পরিবর্তন: বিশেষ্যকে লিঙ্গ অনুসারে পুরুষবাচক, স্ত্রীবাচক বা নিরপেক্ষবাচকে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “man” (পুরুষবাচক) → “woman” (স্ত্রীবাচক), “child” (নিরপেক্ষবাচক) → “children” (বহুবচন, নিরপেক্ষবাচক)।
• কারকগত পরিবর্তন: বিশেষ্যকে কারক অনুসারে কর্তৃবাচক, কর্মবাচক, করণবাচক, সম্প্রদানবাচক, অধিকরণবাচক, অপাদানবাচক, অবস্থানবাচক বা সম্বোধনবাচকে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “man” (কর্তৃবাচক) → “man” (কর্মবাচক), “man” (কর্তৃবাচক) → “man” (করণবাচক), “man” (কর্তৃবাচক) → “man” (সম্প্রদানবাচক), “man” (কর্তৃবাচক) → “man” (অধিকরণবাচক), “man” (কর্তৃবাচক) → “man” (অপাদানবাচক), “man” (কর্তৃবাচক) → “man” (অবস্থানবাচক), “man” (কর্তৃবাচক) → “man” (সম্বোধনবাচক)।

Pronoun (সর্বনাম)

সর্বনাম হল একটি শব্দ যা বিশেষ্যের পরিবর্তে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ, “I am a student. He is also a student.” এখানে “I” এবং “he” হল সর্বনাম। “I” বিশেষ্য “student” এর পরিবর্তে ব্যবহৃত হয়েছে, এবং “he” বিশেষ্য “student” এর পরিবর্তে ব্যবহৃত হয়েছে।

সর্বনামকে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শ্রেণী হল:

• ব্যক্তিবাচক সর্বনাম (Personal Pronoun): যে সর্বনাম দ্বারা কোন ব্যক্তি বা প্রাণীকে বোঝায় তাকে ব্যক্তিবাচক সর্বনাম বলে। উদাহরণস্বরূপ, “I”, “you”, “he”, “she”, “it”, “we”, “they” ইত্যাদি।

  

  ব্যক্তিবাচক সর্বনাম (Personal Pronoun)

• নির্দেশক সর্বনাম (Demonstrative Pronoun): যে সর্বনাম দ্বারা কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি, বস্তু বা স্থানকে বোঝায় তাকে নির্দেশক সর্বনাম বলে। উদাহরণস্বরূপ, “this”, “that”, “these”, “those” ইত্যাদি।

  

  নির্দেশক সর্বনাম (Demonstrative Pronoun)

• নিশ্চয়তাবাচক সর্বনাম (Definite Pronoun): যে সর্বনাম দ্বারা কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি, বস্তু বা স্থানকে বোঝায় এবং এটি নিশ্চিতভাবে জানা যায় তাকে নিশ্চয়তাবাচক সর্বনাম বলে। উদাহরণস্বরূপ, “the”, “that”, “those” ইত্যাদি।

• অনির্দিষ্টতাবাচক সর্বনাম (Indefinite Pronoun): যে সর্বনাম দ্বারা কোন নির্দিষ্ট ব্যক্তি, বস্তু বা স্থানকে বোঝায় না তাকে অনির্দিষ্টতাবাচক সর্বনাম বলে। উদাহরণস্বরূপ, “any”, “some”, “none”, “every”, “other”, “which”, “who”, “what” ইত্যাদি।

• সম্বোধনবাচক সর্বনাম (Interrogative Pronoun): যে সর্বনাম দ্বারা কোন ব্যক্তি বা বস্তুকে সম্বোধন করা হয় তাকে সম্বোধনবাচক সর্বনাম বলে। উদাহরণস্বরূপ, “you”, “sir”, “madam”, “my lord”, “my lady” ইত্যাদি।

সর্বনামকে বিভিন্নভাবে পরিবর্তন করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন হল:

• সংখ্যাগত পরিবর্তন: সর্বনামকে সংখ্যক অনুসারে একবচন বা বহুবচনে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “I” (একবচন) → “we” (বহুবচন), “this” (একবচন) → “these” (বহুবচন)।
• লিঙ্গগত পরিবর্তন: সর্বনামকে লিঙ্গ অনুসারে পুরুষবাচক, স্ত্রীবাচক বা নিরপেক্ষবাচকে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “he” (পুরুষবাচক) → “she” (স্ত্রীবাচক), “it” (নিরপেক্ষবাচক)।
• কারকগত পরিবর্তন: সর্বনামকে কারক অনুসারে কর্তৃবাচক, কর্মবাচক, করণবাচক, সম্প্রদানবাচক, অধিকরণবাচক, অপাদানবাচক, অবস্থানবাচক বা সম্বোধনবাচকে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “I” (কর্তৃবাচক) → “me” (কর্মবাচক), “he” (কর্তৃবাচক) → “him” (কর্মবাচক), “she” (কর্তৃবাচক) → “her” (কর্মবাচক)।

Adjective (নাম বিশেষণ)

নাম বিশেষণ হল একটি শব্দ যা একটি বিশেষ্যের গুণ, পরিমাণ, অবস্থা বা অবস্থান বর্ণনা করে। উদাহরণস্বরূপ, “big”, “small”, “beautiful”, “ugly”, “here”, “there” ইত্যাদি।

নাম বিশেষণের প্রকারভেদ

নাম বিশেষণকে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শ্রেণী হল:

• গুণবাচক বিশেষণ (Qualitative Adjective): যে বিশেষণ দ্বারা কোন বিশেষ্যের গুণ প্রকাশিত হয় তাকে গুণবাচক বিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, “big”, “small”, “beautiful”, “ugly”, “smart”, “stupid” ইত্যাদি।

• পরিমাণবাচক বিশেষণ (Quantitative Adjective): যে বিশেষণ দ্বারা কোন বিশেষ্যের পরিমাণ প্রকাশিত হয় তাকে পরিমাণবাচক বিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, “many”, “few”, “some”, “all”, “enough”, “more”, “less” ইত্যাদি।

• নির্দেশক বিশেষণ (Demonstrative Adjective): যে বিশেষণ দ্বারা কোন বিশেষ্যকে নির্দেশ করা হয় তাকে নির্দেশক বিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, “this”, “that”, “these”, “those” ইত্যাদি।

• সম্বন্ধবাচক বিশেষণ (Relative Adjective): যে বিশেষণ দ্বারা কোন বিশেষ্যের সাথে অন্য কোন বিশেষ্যের সম্পর্ক প্রকাশিত হয় তাকে সম্পর্কবাচক বিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, “whose”, “which”, “that” ইত্যাদি।

• অনাবশ্যক বিশেষণ (Inessential Adjective): যে বিশেষণ দ্বারা কোন বিশেষ্যের গুণ, পরিমাণ, অবস্থা বা অবস্থান প্রকাশিত হয় না তাকে অনাবশ্যক বিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, “the”, “a”, “an” ইত্যাদি।

নাম বিশেষণের পরিবর্তন

নাম বিশেষণকে বিভিন্নভাবে পরিবর্তন করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন হল:

• সংখ্যাগত পরিবর্তন: নাম বিশেষণকে সংখ্যক অনুসারে একবচন বা বহুবচনে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “big” (একবচন) → “bigs” (বহুবচন), “beautiful” (একবচন) → “beautifuls” (বহুবচন)।
• লিঙ্গগত পরিবর্তন: নাম বিশেষণকে লিঙ্গ অনুসারে পুরুষবাচক, স্ত্রীবাচক বা নিরপেক্ষবাচকে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “big” (পুরুষবাচক) → “big” (স্ত্রীবাচক), “beautiful” (নিরপেক্ষবাচক) → “beautiful” (বহুবচন, নিরপেক্ষবাচক)।

নাম বিশেষণের ব্যবহার

নাম বিশেষণকে বাক্যে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি সাধারণ ব্যবহার হল:

• বিশেষ্যের সাথে: নাম বিশেষণ সাধারণত বিশেষ্যের আগে বসে তাকে বিশেষিত করে। উদাহরণস্বরূপ, “a big house”, “a beautiful girl” ইত্যাদি।
• ক্রিয়ার সাথে: নাম বিশেষণ কখনও কখনও ক্রিয়ার সাথে বসে ক্রিয়াকে বিশেষিত করে। উদাহরণস্বরূপ, “to be big”, “to be beautiful” ইত্যাদি।
• অন্যান্য বিশেষণের সাথে: নাম বিশেষণ কখনও কখনও অন্যান্য বিশেষণের সাথে বসে তাদের মধ্যে সম্পর্ক প্রকাশ করে। উদাহরণস্বরূপ, “a big and beautiful house” ইত্যাদি।

Verb (ক্রিয়া বা কাজ)

ক্রিয়া হল একটি শব্দ যা কোন কিছু করা, হওয়া বা থাকা বোঝায়। উদাহরণস্বরূপ, “walk”, “run”, “sleep”, “be”, “become” ইত্যাদি।

ক্রিয়ার প্রকারভেদ

ক্রিয়াকে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শ্রেণী হল:

• সকর্মক ক্রিয়া (Transitive Verb): যে ক্রিয়া তার কাজ সম্পাদনের জন্য কোন কর্মের প্রয়োজন হয় তাকে সকর্মক ক্রিয়া বলে। উদাহরণস্বরূপ, “eat”, “drink”, “read”, “write” ইত্যাদি।

• অকর্মক ক্রিয়া (Intransitive Verb): যে ক্রিয়া তার কাজ সম্পাদনের জন্য কোন কর্মের প্রয়োজন হয় না তাকে অকর্মক ক্রিয়া বলে। উদাহরণস্বরূপ, “walk”, “run”, “sleep”, “be”, “become” ইত্যাদি।

• সম্পর্কিত ক্রিয়া (Linking Verb): যে ক্রিয়া কোন বিশেষ্য বা বিশেষণকে অন্য বিশেষ্য বা বিশেষণের সাথে সম্পর্কিত করে তাকে সম্পর্কিত ক্রিয়া বলে। উদাহরণস্বরূপ, “is”, “are”, “was”, “were”, “become”, “seem” ইত্যাদি।

• মানসিক ক্রিয়া (Mental Verb): যে ক্রিয়া কোন চিন্তা, অনুভূতি বা ইচ্ছা প্রকাশ করে তাকে মানসিক ক্রিয়া বলে। উদাহরণস্বরূপ, “think”, “feel”, “want”, “like”, “dislike” ইত্যাদি।

• ভাব প্রকাশক ক্রিয়া (Modal Verb): যে ক্রিয়া কোন কাজের সম্ভাব্যতা, আকাঙ্ক্ষা বা অনুমতি প্রকাশ করে তাকে ভাব প্রকাশক ক্রিয়া বলে। উদাহরণস্বরূপ, “can”, “could”, “may”, “might”, “shall”, “should”, “will”, “would” ইত্যাদি।

ক্রিয়ার পরিবর্তন

ক্রিয়াকে বিভিন্নভাবে পরিবর্তন করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন হল:

• সংখ্যাগত পরিবর্তন: ক্রিয়ার সংখ্যক অনুসারে একবচন বা বহুবচনে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “walk” (একবচন) → “walks” (বহুবচন), “is” (একবচন) → “are” (বহুবচন)।
• লিঙ্গগত পরিবর্তন: ক্রিয়ার লিঙ্গ অনুসারে পুরুষবাচক, স্ত্রীবাচক বা নিরপেক্ষবাচকে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “walk” (পুরুষবাচক) → “walk” (স্ত্রীবাচক), “is” (নিরপেক্ষবাচক) → “is” (নিরপেক্ষবাচক)।
• কালগত পরিবর্তন: ক্রিয়ার কাল অনুসারে অতীত, বর্তমান বা ভবিষ্যৎ কালে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “walk” (বর্তমান) → “walked” (অতীত), “will walk” (ভবিষ্যৎ)।
• কারকগত পরিবর্তন: ক্রিয়ার কারক অনুসারে কর্তৃবাচক, কর্মবাচক, করণবাচক, সম্প্রদানবাচক, অধিকরণবাচক, অপাদানবাচক, অবস্থানবাচক বা সম্বোধনবাচকে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “walk” (কর্তৃবাচক) → “walked” (কর্মবাচক), “walk” (কর্তৃবাচক) → “walked” (করণবাচক)।

ক্রিয়ার ব্যবহার

ক্রিয়াকে বাক্যে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি সাধারণ ব্যবহার হল:

• মূল বাক্য: ক্রিয়া বাক্যের মূল অংশ গঠন করে। উদাহরণস্বরূপ, “He walks.”
• উপবাক্য: ক্রিয়া উপবাক্য গঠন করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, “I know that he walks.”
• বিশেষণ বা বিশেষণীয় পদ: ক্রিয়া বিশেষণ বা বিশেষণীয় পদ গঠন করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, “a walking person”, “a walking stick”।
• ক্রিয়াবিশেষণ বা ক্রিয়াবিশেষণীয় পদ: ক্রিয়া ক্রিয়াবিশেষণ বা ক্রিয়াবিশেষণীয় পদ গঠন করতে পারে। উদাহরণ

Adverb (ক্রিয়া বিশেষণ)

ক্রিয়াবিশেষণ হল একটি শব্দ যা কোন ক্রিয়া বা কাজের স্থান, সময়, অবস্থা, উপায়, পরিমাণ বা কারণ প্রকাশ করে। উদাহরণস্বরূপ, “quickly”, “slowly”, “now”, “then”, “here”, “there”, “well”, “badly” ইত্যাদি।

ক্রিয়াবিশেষণের প্রকারভেদ

ক্রিয়াবিশেষণকে বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ শ্রেণী হল:

• স্থানবাচক ক্রিয়াবিশেষণ (Adverb of Place): যে ক্রিয়াবিশেষণ কোন ক্রিয়া বা কাজের স্থান প্রকাশ করে তাকে স্থানবাচক ক্রিয়াবিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, “here”, “there”, “above”, “below”, “in”, “out”, “near”, “far” ইত্যাদি।

• সময়বাচক ক্রিয়াবিশেষণ (Adverb of Time): যে ক্রিয়াবিশেষণ কোন ক্রিয়া বা কাজের সময় প্রকাশ করে তাকে সময়বাচক ক্রিয়াবিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, “now”, “then”, “today”, “yesterday”, “tomorrow”, “soon”, “late”, “early” ইত্যাদি।

• অবস্থাবাচক ক্রিয়াবিশেষণ (Adverb of Manner): যে ক্রিয়াবিশেষণ কোন ক্রিয়া বা কাজের অবস্থা প্রকাশ করে তাকে অবস্থাবাচক ক্রিয়াবিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, “quickly”, “slowly”, “well”, “badly”, “easily”, “hardly” ইত্যাদি।

• উপায়বাচক ক্রিয়াবিশেষণ (Adverb of Means): যে ক্রিয়াবিশেষণ কোন ক্রিয়া বা কাজের উপায় প্রকাশ করে তাকে উপায়বাচক ক্রিয়াবিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, “by car”, “by train”, “by bus”, “on foot”, “by air”, “by sea” ইত্যাদি।

• পরিমাণবাচক ক্রিয়াবিশেষণ (Adverb of Quantity): যে ক্রিয়াবিশেষণ কোন ক্রিয়া বা কাজের পরিমাণ প্রকাশ করে তাকে পরিমাণবাচক ক্রিয়াবিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, “much”, “little”, “many”, “few”, “a lot”, “plenty”, “enough”, “too much” ইত্যাদি।

• কারণবাচক ক্রিয়াবিশেষণ (Adverb of Cause): যে ক্রিয়াবিশেষণ কোন ক্রিয়া বা কাজের কারণ প্রকাশ করে তাকে কারণবাচক ক্রিয়াবিশেষণ বলে। উদাহরণস্বরূপ, “because”, “since”, “as”, “for”, “owing to”, “thanks to” ইত্যাদি।

ক্রিয়াবিশেষণের পরিবর্তন

ক্রিয়াবিশেষণকে সাধারণত পরিবর্তন করা হয় না। তবে, কয়েকটি ক্রিয়াবিশেষণকে সংখ্যক অনুসারে একবচন বা বহুবচনে পরিবর্তন করা যায়। উদাহরণস্বরূপ, “quickly” (একবচন) → “quickly” (বহুবচন), “well” (একবচন) → “well” (বহুবচন)।

ক্রিয়াবিশেষণের ব্যবহার

ক্রিয়াবিশেষণকে বাক্যে বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায়। এর মধ্যে কয়েকটি সাধারণ ব্যবহার হল:

• ক্রিয়ার সাথে: ক্রিয়াবিশেষণ সাধারণত ক্রিয়াকে বিশেষিত করে। উদাহরণস্বরূপ, “He walks quickly.”
• বিশেষণ বা বিশেষণীয় পদের সাথে: ক্রিয়াবিশেষণ বিশেষণ বা বিশেষণীয় পদকে বিশেষিত করে। উদাহরণস্বরূপ, “a quickly walking man”, “a well-made table”।
• অন্য ক্রিয়াবিশেষণের সাথে: ক্রিয়াবিশেষণ অন্য ক্রিয়াবিশেষণের সাথে তাদের মধ্যে সম্পর্ক প্রকাশ করে। উদাহরণস্বরূপ, “He walks quickly but carefully.”