স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস

স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অর্থ কি

স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অর্থ হলো নিজের দেশে ফিরে আসা। এই শব্দটি সাধারণত এমন ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয় যারা কোনো কারণে বিদেশে অবস্থান করছেন এবং পরে আবার নিজ দেশে ফিরে আসেন।

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন একটি আনন্দের মুহূর্ত। এটি এমন একটি মুহূর্ত যখন একজন ব্যক্তি তার পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং দেশের সাথে আবার মিলিত হয়। স্বদেশ প্রত্যাবর্তন একজন ব্যক্তির জীবনে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে পারে।

বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে স্বদেশে ফিরে আসেন। এই ঘটনাটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরবর্তী ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হয়।

স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের কিছু উদাহরণ:

  • একজন বাংলাদেশী নাগরিক যিনি বিদেশে পড়াশোনা শেষে দেশে ফিরে আসেন।
  • একজন প্রবাসী বাংলাদেশী যিনি বিদেশে কাজ করার পর দেশে ফিরে আসেন।
  • একজন রাজনৈতিক নেতা যিনি নির্বাসনে থাকার পর দেশে ফিরে আসেন।

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন একটি গৌরবময় মুহূর্ত। এটি এমন একটি মুহূর্ত যখন একজন ব্যক্তি তার দেশের জন্য তার ভালোবাসা এবং আনুগত্য প্রকাশ করে।

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বলা হয় কেন

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বলা হয় কারণ এটি এমন একটি মুহূর্ত যখন একজন ব্যক্তি তার নিজ দেশে ফিরে আসে। “স্বদেশ” শব্দের অর্থ হলো নিজের দেশ। আর “প্রত্যাবর্তন” শব্দের অর্থ হলো ফিরে আসা। সুতরাং, স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বলতে বুঝায় নিজের দেশে ফিরে আসা।

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন একটি আনন্দের মুহূর্ত। এটি এমন একটি মুহূর্ত যখন একজন ব্যক্তি তার পরিবার, বন্ধুবান্ধব এবং দেশের সাথে আবার মিলিত হয়। স্বদেশ প্রত্যাবর্তন একজন ব্যক্তির জীবনে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করতে পারে।

বাংলাদেশের ইতিহাসে স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা হলো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে স্বদেশে ফিরে আসেন। এই ঘটনাটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরবর্তী ইতিহাসে একটি যুগান্তকারী ঘটনা হিসেবে বিবেচিত হয়।

স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের কিছু উদাহরণ:

  • একজন বাংলাদেশী নাগরিক যিনি বিদেশে পড়াশোনা শেষে দেশে ফিরে আসেন।
  • একজন প্রবাসী বাংলাদেশী যিনি বিদেশে কাজ করার পর দেশে ফিরে আসেন।
  • একজন রাজনৈতিক নেতা যিনি নির্বাসনে থাকার পর দেশে ফিরে আসেন।

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন একটি গৌরবময় মুহূর্ত। এটি এমন একটি মুহূর্ত যখন একজন ব্যক্তি তার দেশের জন্য তার ভালোবাসা এবং আনুগত্য প্রকাশ করে।

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস কত সালে

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ১৯৭২ সালে। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তন করেন। এই দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংগ্রামের বিজয়ের প্রতীক।

তাই, আপনি যদি জিজ্ঞাসা করেন “স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস কবে?”, তাহলে উত্তর হবে “১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি”।

কত তারিখে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন করা হয়?

স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ১০ জানুয়ারি পালন করা হয়। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তন করেন। এই দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার সংগ্রামের বিজয়ের প্রতীক।

তাই, স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস পালন করা হয় প্রতি বছর ১০ জানুয়ারি।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস কোনটি

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ১০ জানুয়ারি। ১৯৭২ সালের এই দিনে পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে তিনি সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের মাটিতে পদার্পণ করেন। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি ঐতিহাসিক দিন। এই দিনটিকে বাংলাদেশের জনগণ জাতীয় উৎসব হিসেবে পালন করে।

১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু হয়। এ যুদ্ধে বাঙালি জাতি বিজয় অর্জন করে এবং ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করে। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানে কারাগারে বন্দী ছিলেন। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি তিনি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পান।

এরপর তিনি লন্ডন যান। সেখানে তিনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর সাথে সাক্ষাৎ করেন। ইন্দিরা গান্ধীর অনুরোধে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১০ জানুয়ারি লন্ডন থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হন।

১০ জানুয়ারি সকাল ১০:৪১ মিনিটে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। বিমানবন্দর থেকে তিনি সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (তৎকালীন রেসকোর্স) জনসমাবেশে ভাষণ দেন। তার ভাষণে তিনি বাঙালি জাতির বিজয় ও স্বাধীনতার কথা ঘোষণা করেন।

তিনি বলেন, “আমি আপনাদের কাছে এসেছি। আমার বুকের মধ্যে আপনাদের ভালোবাসা আছে। আপনাদের ভালোবাসায় আমি সব দুঃখ-কষ্ট ভুলে গেছি।”

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই দিনটিকে বাংলাদেশের জনগণ জাতীয় উৎসব হিসেবে পালন করে।

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন হয় কত তারিখে

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন হয় ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি। তিনি পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডন হয়ে ঢাকায় আসেন। তেজগাঁও বিমানবন্দর থেকে তিনি রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) যান এবং সেখানে বিশাল জনসভায় ভাষণ দেন।

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। এদিন বাঙালি জাতি বিজয়ের পূর্ণ স্বাদ গ্রহণ করে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *