কর্মসংস্থান ব্যাংক -সহজে লোন যেভাবে নিবেন

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার উপায়

কর্মসংস্থান ব্যাংক বাংলাদেশের একটি সরকারি ঋণ প্রতিষ্ঠান। এটি বেকার ও অর্ধবেকারদের আত্মকর্মসংস্থানের জন্য ঋণ প্রদান করে। কর্মসংস্থান ব্যাংকের বিভিন্ন ধরনের ঋণ কর্মসূচি রয়েছে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা:

  • আপনি একজন বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে।
  • আপনি কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখার অধিক্ষেত্রের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
  • আপনি বেকার বা অর্ধবেকার হতে হবে।
  • আপনার বয়স সাধারণত ১৮ হতে ৫০ বছর হতে হবে। তবে পুরাতন ঋণগ্রহীতাদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা শিথিলযোগ্য।
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের জন্য একটি ভালো প্রকল্প থাকতে হবে।
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
  • আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের ফটোকপি।
  • আপনার অভিজ্ঞতার সনদপত্রের ফটোকপি।
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের প্রকল্পের বিবরণ।
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের পরিমাণ।
  • আপনার গ্যারান্টার/গ্যারান্টারদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
  • আপনার গ্যারান্টার/গ্যারান্টারদের আয়ের সনদপত্রের ফটোকপি।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য আবেদন প্রক্রিয়া:

  • কর্মসংস্থান ব্যাংকের ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করুন।
  • আবেদনপত্র পূরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করুন।
  • আপনার আবেদনপত্রটি কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখায় জমা দিন।
  • কর্মসংস্থান ব্যাংক আপনার আবেদনপত্রটি যাচাই-বাছাই করবে।
  • আপনার আবেদনপত্রটি যদি অনুমোদিত হয়, তাহলে আপনাকে ঋণ প্রদান করা হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধের শর্তাবলী:

  • কর্মসংস্থান ব্যাংকের ঋণ সাধারণত ৫ বছরের জন্য দেওয়া হয়।
  • ঋণের সুদের হার ৯%।
  • ঋণের কিস্তি প্রতি মাসে পরিশোধ করতে হয়।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য কিছু টিপস:

  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের প্রকল্পটি ভালোভাবে পরিকল্পনা করুন।
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের পরিমাণ নির্ধারণ করুন।
  • আপনার আবেদনপত্রটি সঠিকভাবে পূরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করুন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য আবেদন করার আগে কর্মসংস্থান ব্যাংকের ওয়েবসাইট থেকে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করুন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক অনলাইন লোন আবেদন

কর্মসংস্থান ব্যাংকের লোন আবেদন এখন অনলাইনেও করা যায়। অনলাইনে লোন আবেদন করতে নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করুন:

  1. কর্মসংস্থান ব্যাংকের ওয়েবসাইট https://www.kb.gov.bd/ এ যান।
  2. “অনলাইন লোন আবেদন” লিঙ্কে ক্লিক করুন।
  3. আপনার ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করুন।
  4. আপনার আত্মকর্মসংস্থানের প্রকল্পের বিবরণ লিখুন।
  5. প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আপলোড করুন।
  6. “সাবমিট” বাটনে ক্লিক করুন।

আপনার আবেদনটি সফলভাবে জমা দেওয়া হলে, আপনাকে একটি আবেদন নম্বর দেওয়া হবে। এই আবেদন নম্বরটি দিয়ে আপনি আপনার আবেদনের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।

অনলাইন লোন আবেদনের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
  • আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের ফটোকপি।
  • আপনার অভিজ্ঞতার সনদপত্রের ফটোকপি।
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের প্রকল্পের বিবরণ।
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের পরিমাণ।
  • আপনার গ্যারান্টার/গ্যারান্টারদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
  • আপনার গ্যারান্টার/গ্যারান্টারদের আয়ের সনদপত্রের ফটোকপি।

অনলাইন লোন আবেদনের সুবিধা:

  • আপনি যেকোনো সময় এবং যেকোনো স্থান থেকে লোন আবেদন করতে পারবেন।
  • আপনি আপনার আবেদনের অবস্থা অনলাইনে পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন।
  • আপনার আবেদন প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন হয়।

অনলাইন লোন আবেদনের অসুবিধা:

  • আপনার আবেদন সঠিকভাবে পূরণ করতে হলে আপনাকে কিছু প্রযুক্তিগত জ্ঞান থাকতে হবে।
  • আপনার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক অনলাইন লোন আবেদন সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য কর্মসংস্থান ব্যাংকের ওয়েবসাইট থেকে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করুন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি সম্পর্কে তথ্য

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পদ্ধতি

কর্মসংস্থান ব্যাংক বাংলাদেশের একটি সরকারি ঋণ প্রতিষ্ঠান। বেকার ও অর্ধবেকারদের আত্মকর্মসংস্থানের জন্য ঋণ প্রদান করাই এই ব্যাংকের মূল লক্ষ্য। কর্মসংস্থান ব্যাংকের বিভিন্ন ধরনের ঋণ কর্মসূচি রয়েছে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় যোগ্যতা:

  • আপনি একজন বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে।
  • আপনি কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখার অধিক্ষেত্রের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
  • আপনি বেকার বা অর্ধবেকার হতে হবে।
  • আপনার বয়স সাধারণত ১৮ হতে ৫০ বছর হতে হবে। তবে পুরাতন ঋণগ্রহীতাদের ক্ষেত্রে বয়সসীমা শিথিলযোগ্য।
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের জন্য একটি ভালো প্রকল্প থাকতে হবে।
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র:

  • আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।

    Image of জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
  • আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের ফটোকপি।

    Image of শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের ফটোকপি
  • আপনার অভিজ্ঞতার সনদপত্রের ফটোকপি (যদি থাকে)।

    Image of অভিজ্ঞতার সনদপত্রের ফটোকপি
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের প্রকল্পের বিবরণ।

  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের পরিমাণ।

  • আপনার গ্যারান্টার/গ্যারান্টারদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।

  • আপনার গ্যারান্টার/গ্যারান্টারদের আয়ের সনদপত্রের ফটোকপি।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন প্রক্রিয়া:

  • কর্মসংস্থান ব্যাংকের ওয়েবসাইট থেকে আবেদনপত্র ডাউনলোড করুন।

  • আবেদনপত্র পূরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করুন।

  • আপনার আবেদনপত্রটি কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখায় জমা দিন।

  • কর্মসংস্থান ব্যাংক আপনার আবেদনপত্রটি যাচাই-বাছাই করবে।

  • আপনার আবেদনপত্রটি যদি অনুমোদিত হয়, তাহলে আপনাকে ঋণ প্রদান করা হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধের শর্তাবলী:

  • কর্মসংস্থান ব্যাংকের ঋণ সাধারণত ৫ বছরের জন্য দেওয়া হয়।
  • ঋণের সুদের হার ৯%।
  • ঋণের কিস্তি প্রতি মাসে পরিশোধ করতে হয়।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য কিছু টিপস:

  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের প্রকল্পটি ভালোভাবে পরিকল্পনা করুন।
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করুন।
  • আপনার আত্মকর্মসংস্থানের প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের পরিমাণ নির্ধারণ করুন।
  • আপনার আবেদনপত্রটি সঠিকভাবে পূরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করুন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পাওয়ার জন্য আবেদন করার আগে কর্মসংস্থান ব্যাংকের ওয়েবসাইট থেকে বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করুন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম নিম্নরূপ:

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরমের অংশগুলি হল:

  • ব্যক্তিগত তথ্য: এই অংশে আপনার নাম, পিতা/মাতার নাম, স্বামী/স্ত্রীর নাম, জন্মতারিখ, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, ঠিকানা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ইত্যাদি তথ্য দিতে হবে।
  • আত্মকর্মসংস্থানের প্রকল্পের বিবরণ: এই অংশে আপনার আত্মকর্মসংস্থানের প্রকল্পের নাম, প্রকৃতি, অবস্থান, মূলধনের পরিমাণ, লাভের সম্ভাবনা ইত্যাদি তথ্য দিতে হবে।
  • গ্যারান্টার: এই অংশে আপনার গ্যারান্টারদের নাম, জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর, ঠিকানা, আয়ের সনদপত্র ইত্যাদি তথ্য দিতে হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম পূরণের সময় নিম্নলিখিত বিষয়গুলি মনে রাখবেন:

  • ফর্মটি সঠিকভাবে এবং সাবধানে পূরণ করুন।
  • প্রয়োজনীয় তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করুন।
  • আপনার গ্যারান্টারদের তথ্য সঠিকভাবে প্রদান করুন।
  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করুন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন আবেদন ফরম পূরণ এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করার পর, ফরমটি আপনার নিকটস্থ কর্মসংস্থান ব্যাংক শাখায় জমা দিন।

কর্মসংস্থান ব্যাংক ঋণ পেতে প্রয়োজনী কাগজপত্র

কর্মসংস্থান ব্যাংক ঋণ পেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রগুলি হল:

  • আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।

    Image of আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি
  • আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের ফটোকপি।

    Image of আবেদনকারীর শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্রের ফটোকপি
  • আবেদনকারীর অভিজ্ঞতার সনদপত্রের ফটোকপি (যদি থাকে)।

    Image of আবেদনকারীর অভিজ্ঞতার সনদপত্রের ফটোকপি
  • আবেদনকারীর আত্মকর্মসংস্থানের প্রকল্পের বিবরণ।

  • আবেদনকারীর আত্মকর্মসংস্থানের জন্য প্রয়োজনীয় অর্থের পরিমাণ।

  • আবেদনকারীর গ্যারান্টার/গ্যারান্টারদের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।

  • আবেদনকারীর গ্যারান্টার/গ্যারান্টারদের আয়ের সনদপত্রের ফটোকপি।

এছাড়াও, নির্দিষ্ট কিছু ঋণ কর্মসূচির জন্য অতিরিক্ত কাগজপত্রের প্রয়োজন হতে পারে। যেমন, যেসব ঋণ কর্মসূচিতে জামানত প্রয়োজন হয়, সেসব ক্ষেত্রে জামানতের দলিলপত্রের ফটোকপি প্রয়োজন হয়।

কর্মসংস্থান ব্যাংক ঋণ আবেদনপত্র পূরণ করার সময়, আপনাকে অবশ্যই প্রয়োজনীয় সমস্ত কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন সুদের হার

কর্মসংস্থান ব্যাংকের বিভিন্ন ধরনের ঋণ কর্মসূচি রয়েছে। প্রতিটি কর্মসূচির জন্য আলাদা আলাদা সুদের হার নির্ধারিত রয়েছে।

কর্মসংস্থান ব্যাংকের ঋণ সুদের হারের কিছু উদাহরণ:

  • বঙ্গবন্ধু যুব ঋণ কর্মসূচি: ৯% (সরল)
  • বাংলাদেশ ব্যাংক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ ঋণ সহায়তা কর্মসূচি (১ম, ২য়, ৩য় ও ৪র্থ পর্যায়): ৮% (সরল)
  • COVID-19-এর প্রভাব মোকাবেলার লক্ষ্যে অর্থনীতিতে গতিশীলতা আনয়নকল্পে দারিদ্র বিমোচন ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য ঋণ সহায়তা কর্মসূচি: ৯% (সরল)
  • বাংলাদেশ ব্যাংক হতে প্রাপ্ত তহবিলের আওতায় বঙ্গবন্ধু যুব ঋণ কর্মসূচি: ৮% (সরল)
  • COVID-19-এর চলমান সংক্রমনের কারণে আরো
  • পিত বিধিনিষেধের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত নিম্নআয়ের মানুষের অনুকূলে নতুন ঘোষিত ৪নং প্রণোদনা প্যাকেজের আওতায় ঋণ সহায়তা প্রদান কর্মসূচি: ৪% (সরল)কৃষিভিত্তিক শিল্পের জন্য ঋণ সহায়তা কর্মসূচি:
    • প্রকল্প ঋণ: ৮% (সরল)
    • চলতি মূলধন ঋণ: ৯% (সরল)
  • শিল্প কারখানার স্বেচ্ছা-অবসরপ্রাপ্ত/ কর্মচ্যূত শ্রমিক/ কর্মচারীদের কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্র ঋণ কর্মসূচি: এককালীন সার্ভিস চার্জ: ৮%
  • বাংলাদেশ ব্যাংক দুগ্ধ উৎপাদন ও কৃত্রিম প্রজনন খাতে পুন:অর্থায়ন কর্মসূচি: ৩% (সরল)
  • নিজস্ব ঋণ কর্মসূচি:
    • উৎপাদনশীল ও সেবামূলক খাত: ৯% (সরল)
    • বাণিজ্যিক খাত: ৯% (সরল)

কর্মসংস্থান ব্যাংকের ঋণ সুদের হার সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তিত হতে পারে। তাই, ঋণ গ্রহণের আগে সর্বশেষ সুদের হার সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।

কর্মসংস্থান ব্যাংক লোন পরিশোধ পদ্ধতি

কর্মসংস্থান ব্যাংকের ঋণ সাধারণত ৫ বছরের জন্য দেওয়া হয়। ঋণের কিস্তি প্রতি মাসে পরিশোধ করতে হয়।

ঋণ পরিশোধের সময়সূচী এবং কিস্তির পরিমাণ ঋণগ্রহীতার আয়ের উপর নির্ভর করে নির্ধারণ করা হয়।

ঋণ পরিশোধের জন্য, ঋণগ্রহীতা কর্মসংস্থান ব্যাংকের শাখায় গিয়ে কিস্তি পরিশোধ করতে পারেন। এছাড়াও, ব্যাংকের ওয়েবসাইট বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমেও কিস্তি পরিশোধ করা যায়।

ঋণ পরিশোধে বিলম্ব হলে, ঋণগ্রহীতার উপর পেনাল্টি চার্জ প্রযোজ্য হবে।

কর্মসংস্থান ব্যাংক ঋণ পরিশোধের জন্য নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলি প্রদান করে:

  • শাখায় গিয়ে কিস্তি পরিশোধ: ঋণগ্রহীতা কর্মসংস্থান ব্যাংকের যেকোনো শাখায় গিয়ে কিস্তি পরিশোধ করতে পারেন। এক্ষেত্রে, ঋণগ্রহীতাকে ঋণ পরিশোধের রশিদ পাওয়া যাবে।
  • ওয়েবসাইটের মাধ্যমে কিস্তি পরিশোধ: ঋণগ্রহীতা কর্মসংস্থান ব্যাংকের ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও কিস্তি পরিশোধ করতে পারেন। এক্ষেত্রে, ঋণগ্রহীতারকে একটি ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড তৈরি করতে হবে।
  • মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে কিস্তি পরিশোধ: ঋণগ্রহীতা কর্মসংস্থান ব্যাংকের মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমেও কিস্তি পরিশোধ করতে পারেন। এক্ষেত্রে, ঋণগ্রহীতারকে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে এবং একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে।

ঋণ পরিশোধের জন্য, ঋণগ্রহীতাকে অবশ্যই তার ঋণ নম্বর এবং ঋণগ্রহীতার নাম জানা থাকতে হবে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *