আম আঁটির ভেঁপু – বিভূতিভূষণ বন্দ্যােপাধ্যায়

আম আঁটির ভেঁপু অর্থ কি

আম আঁটির ভেঁপু শব্দবন্ধের অর্থ হল আম আঁটি দিয়ে তৈরি ভেঁপু। আম আঁটি হল আম গাছের ফলের বীজ। এটি সাধারণত বাদামী রঙের হয় এবং এর আকৃতি গোলাকার হয়। আম আঁটি দিয়ে ভেঁপু তৈরি করা একটি সাধারণ গ্রামীণ খেলা।

আম আঁটির ভেঁপু শব্দবন্ধটি প্রায়শই শিশুদের সরল আনন্দ বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। আম আঁটি দিয়ে ভেঁপু তৈরি করা একটি সহজ খেলা। এটি তৈরি করতে খুব বেশি উপকরণ লাগে না। শুধুমাত্র একটি আম আঁটি এবং একটি বাঁশের চোঙা হলেই হয়। এই খেলাটি খেলার জন্য শিশুদের কোনো বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন হয় না। তারা খুব সহজেই এটি শিখতে পারে।

বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত আম আঁটির ভেঁপু গল্পে এই শব্দবন্ধটি ব্যবহৃত হয়েছে। গল্পে, অপু এবং দুর্গা নামে দুটি ছোট ভাইবোন আম আঁটির ভেঁপু খুঁজে পায়। তারা ভেঁপুটিকে বাঁশের চোঙায় বেঁধে ফুঁ দেয়। ভেঁপুটি সুন্দর সুর বাজায়। অপু এবং দুর্গা ভেঁপুটির সুর শুনে খুব আনন্দিত হয়।

এই গল্পে, আম আঁটির ভেঁপু শব্দবন্ধটি শিশুদের সরল আনন্দ বোঝাতে ব্যবহৃত হয়েছে। অপু এবং দুর্গা দুজনেই খুব ছোট। তাদের বাবা মারা গেছেন। তাদের জীবনে অনেক কষ্ট আছে। কিন্তু তারা আম আঁটির ভেঁপু খুঁজে পেয়ে খুব আনন্দিত হয়। ভেঁপুটির সুর শুনে তাদের মনের কষ্ট দূর হয়ে যায়।

সুতরাং, আম আঁটির ভেঁপু শব্দবন্ধের অর্থ হল আম আঁটি দিয়ে তৈরি ভেঁপু। এটি প্রায়শই শিশুদের সরল আনন্দ বোঝাতে ব্যবহৃত হয়।

আম আঁটির ভেঁপু কার লেখা

আম আঁটির ভেঁপু গল্পটি বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় রচিত। এটি পথের পাঁচালী উপন্যাস সংকলনের অন্তর্ভুক্ত। গল্পটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৪৪ সালে।

গল্পটিতে, অপু এবং দুর্গা নামে দুটি ছোট ভাইবোন আম আঁটির ভেঁপু খুঁজে পায়। তারা ভেঁপুটিকে বাঁশের চোঙায় বেঁধে ফুঁ দেয়। ভেঁপুটি সুন্দর সুর বাজায়। অপু এবং দুর্গা ভেঁপুটির সুর শুনে খুব আনন্দিত হয়।

গল্পটি শিশুদের সরল আনন্দের কথা বলে। এটি প্রকৃতির সৌন্দর্যের কথাও বলে। আম আঁটি এবং ভেঁপু হল প্রকৃতির সৌন্দর্যের নিদর্শন। অপু এবং দুর্গা আম আঁটি এবং ভেঁপু দেখে আনন্দিত হয়।

গল্পটি খুবই সরল এবং প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা। গল্পের চরিত্রগুলির কথাবার্তা খুবই সহজবোধ্য। গল্পটি পড়লে মনে হয় যেন আমরা নিজেই সেই গ্রামে এসেছি।

আম আঁটির ভেঁপু রিভিউ

আম আঁটির ভেঁপু হল বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা একটি বাংলা ছোটগল্প। গল্পটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৪৪ সালে পথের পাঁচালী উপন্যাস সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হিসেবে।

গল্পের প্রধান চরিত্র হল অপু, তার ছোট বোন দুর্গা এবং তাদের মা। অপু এবং দুর্গা দুজনেই খুব ছোট। তারা তাদের মায়ের সাথে এক গ্রামে বাস করে। তাদের বাবা মারা গেছেন।

একদিন অপু এবং দুর্গা খেলতে খেলতে আম গাছে উঠে। তারা একটি আম আঁটি খুঁজে পায়। আঁটিটি খুব সুন্দর। তারা আঁটিটি নিয়ে বাড়িতে আসে।

অপু এবং দুর্গা আঁটিটি নিয়ে খেলতে থাকে। তারা আঁটিটিকে ভেঙে ফেলে। ভিতরে তারা একটি ছোট্ট ভেঁপু পায়। ভেঁপুটি খুব সুন্দর।

অপু এবং দুর্গা ভেঁপুটিকে বাঁধতে থাকে। তারা ভেঁপুটিকে বাঁধে একটি বাঁশের চোঙায়। তারা ভেঁপুটিকে ফুঁ দেয়। ভেঁপুটি সুন্দর সুর বাজায়।

অপু এবং দুর্গা খুব খুশি হয়। তারা ভেঁপুটি নিয়ে তাদের মায়ের কাছে আসে। তাদের মাও ভেঁপুটির সুর শুনে খুশি হয়।

অপু এবং দুর্গা ভেঁপুটিকে নিয়ে খেলতে থাকে। তারা ভেঁপুটির সুর শুনে খুব আনন্দ পায়।

গল্পের মূল বিষয়:

  • শিশুদের আনন্দ: গল্পটি শিশুদের আনন্দের কথা বলে। অপু এবং দুর্গা দুজনেই খুব ছোট। তারা তাদের মায়ের সাথে এক গ্রামে বাস করে। তাদের বাবা মারা গেছেন। তবুও তারা তাদের ছোট্ট জীবনে আনন্দ খুঁজে পায়।
  • প্রকৃতির সৌন্দর্য: গল্পটি প্রকৃতির সৌন্দর্যের কথাও বলে। আম আঁটি এবং ভেঁপু হল প্রকৃতির সৌন্দর্যের নিদর্শন। অপু এবং দুর্গা আম আঁটি এবং ভেঁপু দেখে আনন্দিত হয়।

গল্পের ভাষা:

গল্পটি খুবই সরল এবং প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা। গল্পের চরিত্রগুলির কথাবার্তা খুবই সহজবোধ্য। গল্পটি পড়লে মনে হয় যেন আমরা নিজেই সেই গ্রামে এসেছি।

গল্পের সমাপ্তি:

গল্পের শেষে অপু এবং দুর্গা ভেঁপুটি নিয়ে খেলতে থাকে। তারা ভেঁপুটির সুর শুনে খুব আনন্দ পায়। গল্পের এই সমাপ্তি খুবই সুখকর। এটি আমাদের শিখিয়ে দেয় যে জীবনে আনন্দ খুঁজে পাওয়াই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

গল্পের মূলভাব:

গল্পের মূলভাব হল জীবনে আনন্দ খুঁজে পাওয়া। অপু এবং দুর্গা দুজনেই খুব ছোট। তারা তাদের মায়ের সাথে এক গ্রামে বাস করে। তাদের বাবা মারা গেছেন। তবুও তারা তাদের ছোট্ট জীবনে আনন্দ খুঁজে পায়। তারা আম আঁটি এবং ভেঁপু খুঁজে পেয়ে খুব খুশি হয়। তারা ভেঁপুটির সুর শুনে খুব আনন্দ পায়।

গল্পটি আমাদের শিখিয়ে দেয় যে জীবনে যতই কষ্ট আসুক না কেন, তা উপেক্ষা করে আনন্দ খুঁজে পাওয়া উচিত।

রিভিউ:

আম আঁটির ভেঁপু হল একটি অনন্য এবং সুন্দর ছোটগল্প। গল্পটি শিশুদের সরল আনন্দের কথা বলে। এটি প্রকৃতির সৌন্দর্যের কথাও বলে। গল্পটি খুবই সরল এবং প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা। গল্পের চরিত্রগুলির কথাবার্তা খুবই সহজবোধ্য। গল্পটি পড়লে মনে হয় যেন আমরা নিজেই সেই গ্রামে এসেছি।

গল্পের সমাপ্তি খুবই সুখকর। এটি আমাদের শিখিয়ে দেয় যে জীবনে আনন্দ খুঁজে পাওয়াই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

আমি মনে করি আম আঁটির ভেঁপু হল একটি অসাধারণ ছোটগল্প। এটি সকল বয়সের পাঠকদের জন্য উপযুক্ত

গল্প সম্পর্কিত তথ্য

আম আঁটির ভেঁপু হল বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা একটি বাংলা ছোটগল্প। গল্পটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৪৪ সালে পথের পাঁচালী উপন্যাস সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হিসেবে।

গল্পের কাহিনী:

গল্পের প্রধান চরিত্র হল অপু, তার ছোট বোন দুর্গা এবং তাদের মা। অপু এবং দুর্গা দুজনেই খুব ছোট। তারা তাদের মায়ের সাথে এক গ্রামে বাস করে। তাদের বাবা মারা গেছেন।

একদিন অপু এবং দুর্গা খেলতে খেলতে আম গাছে উঠে। তারা একটি আম আঁটি খুঁজে পায়। আঁটিটি খুব সুন্দর। তারা আঁটিটি নিয়ে বাড়িতে আসে।

অপু এবং দুর্গা আঁটিটি নিয়ে খেলতে থাকে। তারা আঁটিটিকে ভেঙে ফেলে। ভিতরে তারা একটি ছোট্ট ভেঁপু পায়। ভেঁপুটি খুব সুন্দর।

অপু এবং দুর্গা ভেঁপুটিকে বাঁধতে থাকে। তারা ভেঁপুটিকে বাঁধে একটি বাঁশের চোঙায়। তারা ভেঁপুটিকে ফুঁ দেয়। ভেঁপুটি সুন্দর সুর বাজায়।

অপু এবং দুর্গা খুব খুশি হয়। তারা ভেঁপুটি নিয়ে তাদের মায়ের কাছে আসে। তাদের মাও ভেঁপুটির সুর শুনে খুশি হয়।

অপু এবং দুর্গা ভেঁপুটিকে নিয়ে খেলতে থাকে। তারা ভেঁপুটির সুর শুনে খুব আনন্দ পায়।

গল্পের মূল বিষয়:

  • শিশুদের আনন্দ: গল্পটি শিশুদের আনন্দের কথা বলে। অপু এবং দুর্গা দুজনেই খুব ছোট। তারা তাদের মায়ের সাথে এক গ্রামে বাস করে। তাদের বাবা মারা গেছেন। তবুও তারা তাদের ছোট্ট জীবনে আনন্দ খুঁজে পায়।
  • প্রকৃতির সৌন্দর্য: গল্পটি প্রকৃতির সৌন্দর্যের কথাও বলে। আম আঁটি এবং ভেঁপু হল প্রকৃতির সৌন্দর্যের নিদর্শন। অপু এবং দুর্গা আম আঁটি এবং ভেঁপু দেখে আনন্দিত হয়।

গল্পের ভাষা:

গল্পটি খুবই সরল এবং প্রাঞ্জল ভাষায় লেখা। গল্পের চরিত্রগুলির কথাবার্তা খুবই সহজবোধ্য। গল্পটি পড়লে মনে হয় যেন আমরা নিজেই সেই গ্রামে এসেছি।

গল্পের সমাপ্তি:

গল্পের শেষে অপু এবং দুর্গা ভেঁপুটি নিয়ে খেলতে থাকে। তারা ভেঁপুটির সুর শুনে খুব আনন্দ পায়। গল্পের এই সমাপ্তি খুবই সুখকর। এটি আমাদের শিখিয়ে দেয় যে জীবনে আনন্দ খুঁজে পাওয়াই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।

গল্পের মূলভাব:

গল্পের মূলভাব হল জীবনে আনন্দ খুঁজে পাওয়া। অপু এবং দুর্গা দুজনেই খুব ছোট। তারা তাদের মায়ের সাথে এক গ্রামে বাস করে। তাদের বাবা মারা গেছেন। তবুও তারা তাদের ছোট্ট জীবনে আনন্দ খুঁজে পায়। তারা আম আঁটি এবং ভেঁপু খুঁজে পেয়ে খুব খুশি হয়। তারা ভেঁপুটির সুর শুনে খুব আনন্দ পায়।

গল্পটি আমাদের শিখিয়ে দেয় যে জীবনে যতই কষ্ট আসুক না কেন, তা উপেক্ষা করে আনন্দ খুঁজে পাওয়া উচিত।

গল্পের অন্যান্য তথ্য:

  • গল্পের সময়কাল হল ১৯৪০-এর দশক।
  • গল্পের স্থান হল পশ্চিমবঙ্গের একটি গ্রাম।
  • গল্পের চরিত্রগুলি হল:
    • অপু: গল্পের প্রধান চরিত্র। সে একটি ছোট ছেলে।
    • দুর্গা: অপুর ছোট বোন।
    • অপু এবং দুর্গাদের মা: একজন গৃহিণী।

গল্পের মূল্যবোধ:

  • আনন্দ: গল্পটি আনন্দের মূল্যবোধকে তুলে ধরে। গল্পের শেষে অপু এবং দুর্গা ভেঁপুটির সুর শুনে খুব আনন্দিত হয়। এটি আমাদের শিখিয়ে দেয় যে জীবন

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *