যুক্তরাজ্য

যুক্তরাজ্য, সরকারিভাবে গ্রেট ব্রিটেন এবং উত্তর আয়ারল্যান্ডের যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় মূল ভূখণ্ডের উত্তর-পশ্চিম উপকূলের সন্নিকটে অবস্থিত একটি স্বাধীন দ্বীপরাষ্ট্র। এটি চারটি সাংবিধানিক রাজ্য নিয়ে গঠিত: ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, ওয়েলস এবং উত্তর আয়ারল্যান্ড।

যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডন, যা বিশ্বের অন্যতম প্রধান অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং রাজনৈতিক কেন্দ্র। যুক্তরাজ্যের জনসংখ্যা প্রায় ৬৭ মিলিয়ন। এর সরকারি ভাষা ইংরেজি।

যুক্তরাজ্য একটি উন্নত দেশ। এর অর্থনীতি বিশ্বের ৫ম বৃহত্তম। যুক্তরাজ্যের নিউক্লীয় অস্ত্রক্ষমতা রয়েছে; প্রতিরক্ষা খাতে এর ব্যয় বিশ্বে ৩য় সর্বোচ। এটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য এবং জি-৮, ন্যাটো, এবং কমনওয়েলথ অব নেশন্সের সদস্য।

যুক্তরাজ্যের ইতিহাস দীর্ঘ এবং সমৃদ্ধ। এটি একসময় বিশ্বের একটি বৃহৎ সাম্রাজ্যের অধিপতি ছিল। যুক্তরাজ্যের সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলেছে।

যুক্তরাজ্যের কিছু উল্লেখযোগ্য পর্যটন আকর্ষণ হল:

  • লন্ডন আই
  • বিগ বেন
  • ব্রিটিশ মিউজিয়াম
  • ন্যাশনাল গ্যালারি
  • ওয়েস্টমিনস্টার অ্যাবি
  • স্টোনহেঞ্জ
  • এডিনবরা ক্যাসেল
  • গ্রান্ড ক্যানাল, লিভারপুল
  • স্কটল্যান্ডের হাইল্যান্ডস

যুক্তরাজ্য একটি আকর্ষণীয় এবং বৈচিত্র্যময় দেশ। এটি পর্যটন, ব্যবসা এবং শিক্ষার জন্য একটি জনপ্রিয় গন্তব্য।

যুক্তরাজ্য ইতিহাস

যুক্তরাজ্যের ইতিহাস দীর্ঘ এবং সমৃদ্ধ। এটি একসময় বিশ্বের একটি বৃহৎ সাম্রাজ্যের অধিপতি ছিল। যুক্তরাজ্যের সংস্কৃতি বিশ্বব্যাপী প্রভাব ফেলেছে।

যুক্তরাজ্যের ইতিহাসের প্রাচীনতম প্রমাণগুলি প্রায় ৭,০০০ বছর আগের। তখন ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জে মেসোলিথিক মানুষ বাস করত। খ্রিস্টপূর্ব ৩,০০০ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ অব্দের মধ্যে, ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জে ব্রোঞ্জ যুগের মানুষ বসতি স্থাপন করে। খ্রিস্টপূর্ব ৫০০ অব্দ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ৪৩ অব্দের মধ্যে, ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জে আয়রন যুগের মানুষ বসতি স্থাপন করে।

খ্রিস্টপূর্ব ৪৩ অব্দে, রোমানরা ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ আক্রমণ করে এবং দখল করে নেয়। রোমানরা ব্রিটেনকে প্রায় চারশ বছর শাসন করে। রোমানদের শাসনকালে, ব্রিটেন রোমান সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত হয়।

৪১০ খ্রিস্টাব্দে, রোমানরা ব্রিটেন ছেড়ে যায়। এরপর ব্রিটেন বেশ কয়েক শতাব্দী অরাজকতার মধ্যে পড়ে যায়। ৫ম শতাব্দীতে, ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জে অ্যাংলো-স্যাক্সনরা বসতি স্থাপন করে। অ্যাংলো-স্যাক্সনরা ব্রিটেনকে তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত করে।

৮ম শতাব্দীতে, স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলসে স্কট এবং ওয়েলশ জাতি গড়ে ওঠে। ৯ম শতাব্দীতে, নরম্যানরা ব্রিটেন আক্রমণ করে এবং দখল করে নেয়। নরম্যানরা ব্রিটেনকে তাদের নিজস্ব সংস্কৃতি দ্বারা প্রভাবিত করে।

১০৬৬ সালে, নরম্যান বিজয়ের পর, ইংল্যান্ড একটি কেন্দ্রীভূত রাজ্যে পরিণত হয়। ১৩শ শতকে, ইংল্যান্ড ইউরোপের একটি শক্তিশালী শক্তি হয়ে ওঠে।

১৬শ শতকে, ইংল্যান্ডে ধর্মীয় সংস্কার ঘটে। ধর্মীয় সংস্কারের ফলে, ইংল্যান্ড একটি প্রোটেস্ট্যান্ট দেশ হয়ে ওঠে।

১৭শ শতকে, ইংল্যান্ডে গৃহযুদ্ধ হয়। গৃহযুদ্ধের ফলে, ইংল্যান্ডে একটি সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়।

১৮শ শতকে, ইংল্যান্ড শিল্প বিপ্লবের নেতৃত্ব দেয়। শিল্প বিপ্লবের ফলে, ইংল্যান্ড বিশ্বের একটি প্রধান অর্থনৈতিক শক্তি হয়ে ওঠে।

১৯শ শতকে, ইংল্যান্ড বিশ্বের একটি বৃহৎ সাম্রাজ্যের অধিপতি হয়ে ওঠে। ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বিশ্বের আয়তনের এক তৃতীয়াংশ জুড়ে বিস্তৃত ছিল।

২০শ শতকে, ইংল্যান্ড প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এবং দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর, ব্রিটিশ সাম্রাজ্য ধ্বংস হয়ে যায়।

১৯৯৭ সালে, যুক্তরাজ্যের রানীর ক্ষমতা সীমিত করা হয়। এর ফলে, যুক্তরাজ্য একটি সংসদীয় গণতন্ত্রে পরিণত হয়।

বর্তমানে, যুক্তরাজ্য একটি উন্নত দেশ। এর অর্থনীতি বিশ্বের ৫ম বৃহত্তম। যুক্তরাজ্যের নিউক্লীয় অস্ত্রক্ষমতা রয়েছে; প্রতিরক্ষা খাতে এর ব্যয় বিশ্বে ৩য় সর্বোচ। এটি জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য এবং জি-৮, ন্যাটো, এবং কমনওয়েলথ অব নেশন্সের সদস্য।

যুক্তরাজ্যের ইতিহাস দীর্ঘ এবং সমৃদ্ধ। এটি বিশ্বের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

যুক্তরাজ্য রাজনীতি

যুক্তরাজ্য একটি সংসদীয় গণতন্ত্র। এর সরকারের প্রধান হলেন প্রধানমন্ত্রী, যিনি সাধারণত সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠ দলের নেতা হন। সংসদ যুক্তরাজ্যের আইনসভা।

এটি দুই কক্ষ নিয়ে গঠিত: হাউস অফ লর্ডস এবং হাউস অফ কমন্স। হাউস অফ লর্ডস একটি উচ্চকক্ষ যা আভিজাত্য এবং গির্জার সদস্যদের দ্বারা গঠিত। হাউস অফ কমন্স একটি নিম্নকক্ষ যা জনগণের দ্বারা নির্বাচিত সদস্যদের দ্বারা গঠিত।

যুক্তরাজ্যের রাজনীতিতে তিনটি প্রধান রাজনৈতিক দল রয়েছে: কনজারভেটিভ পার্টি, লেবার পার্টি এবং লিবারেল ডেমোক্রেট পার্টি। কনজারভেটিভ পার্টি একটি মধ্য-ডানপন্থী দল যা সাধারণত ব্যবসা এবং বিনিয়োগের সমর্থক। লেবার পার্টি একটি মধ্য-বামপন্থী দল যা সাধারণত শ্রমিক শ্রেণী এবং সামাজিক ন্যায়বিচারের সমর্থক।

লিবারেল ডেমোক্রেট পার্টি একটি মধ্যপন্থী দল যা সাধারণত ব্যক্তিগত স্বাধীনতা এবং সামাজিক উদারতার সমর্থক।

যুক্তরাজ্য একটি বহুদলীয় গণতন্ত্র। এর অর্থ হল যে একক কোনও দল সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে পারে না। এর ফলে, সরকার গঠনের জন্য বিভিন্ন দলকে জোট করতে হয়।

যুক্তরাজ্যের রাজনীতিতে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু রয়েছে। এই ইস্যুগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • অর্থনীতি: যুক্তরাজ্যের অর্থনীতিকে কীভাবে শক্তিশালী করা যায় সে বিষয়ে বিতর্ক রয়েছে।
  • সামাজিক ন্যায়বিচার: সমতা এবং বৈষম্য বিষয়ে বিতর্ক রয়েছে।
  • ইউরোপীয় ইউনিয়ন: যুক্তরাজ্য ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে যুক্তরাজ্যের সম্পর্কের বিষয়ে বিতর্ক রয়েছে।

যুক্তরাজ্যের রাজনীতি স্থিতিশীল এবং স্থিতিশীল। তবে, recent years, there has been increased political polarization. This is due to a number of factors, including the rise of social media and the decline of trust in traditional institutions.

বৈদেশিক সম্পর্ক

যুক্তরাজ্যের বৈদেশিক সম্পর্ক একটি দীর্ঘ এবং জটিল ইতিহাস রয়েছে। এটি একসময় বিশ্বের একটি বৃহৎ সাম্রাজ্যের অধিপতি ছিল এবং তার বিশ্বব্যাপী প্রভাব এখনও রয়েছে।

যুক্তরাজ্যের বৈদেশিক সম্পর্ক মূলত নিম্নলিখিত নীতিগুলির উপর ভিত্তি করে রয়েছে:

  • আন্তর্জাতিক আইন এবং নিয়ম-ভিত্তিক আন্তর্জাতিক ব্যবস্থার প্রতি সমর্থন।
  • মানবাধিকার এবং গণতন্ত্রের প্রচার।
  • প্রশান্ত মহাসাগর এবং ইউরোপীয় নিরাপত্তার জন্য নিশ্চয়তা প্রদান।

যুক্তরাজ্য জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য এবং জি-৭, জি-৮, ন্যাটো এবং কমনওয়েলথ অব নেশন্সের সদস্য। এটি বিশ্বব্যাপী অনেকগুলি আন্তর্জাতিক সংস্থার সাথেও কাজ করে।

যুক্তরাজ্যের কিছু গুরুত্বপূর্ণ বৈদেশিক সম্পর্ক হল:

  • যুক্তরাষ্ট্র: যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের সবচেয়ে ঘনিষ্ঠ মিত্র। তারা প্রায়শই একসাথে সামরিক অভিযানে অংশ নেয় এবং বিশ্বব্যাপী নিরাপত্তা ইস্যুগুলিতে একসাথে কাজ করে।
  • ইউরোপীয় ইউনিয়ন: যুক্তরাজ্য ২০২১ সালে ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যায়। তবে, যুক্তরাজ্য এখনও ইউরোপের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখতে চায়।
  • চীন: যুক্তরাজ্য এবং চীন বিশ্বের বৃহত্তম দুই অর্থনীতি। তারা বাণিজ্য এবং বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখে। তবে, তারা মানবাধিকার এবং দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে উদ্বেগ নিয়েও একমত।
  • ভারত: যুক্তরাজ্য এবং ভারত ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের ঔপনিবেশিক অতীতের সাথে যুক্ত। তারা বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং নিরাপত্তার ক্ষেত্রে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখে।

যুক্তরাজ্যের বৈদেশিক নীতির উপর বেশ কয়েকটি বর্তমান চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এই চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর যুক্তরাজ্যের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন।
  • চীন এবং রাশিয়ার উত্থান।
  • বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তন।

যুক্তরাজ্য তার বৈদেশিক নীতির এই চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবেলা করার জন্য নতুন কৌশল তৈরি করছে।

ভাষা

যুক্তরাজ্যের সরকারি ভাষা ইংরেজি। এটি যুক্তরাজ্যের জনসংখ্যার প্রায় 95%-এর মাতৃভাষা। ইংরেজি ব্রিটিশ ইংরেজি নামেও পরিচিত। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বিস্তৃতভাবে ব্যবহৃত ভাষা এবং এটি আন্তর্জাতিক যোগাযোগের ভাষা হিসাবে কাজ করে।

যুক্তরাজ্যে ইংরেজি ছাড়াও অন্যান্য ভাষাও প্রচলিত রয়েছে। এগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • ওয়েলশ: ওয়েলসের সরকারি ভাষা। এটি প্রায় 20% ওয়েলশ লোকের মাতৃভাষা।
  • স্কট্‌স: স্কটল্যান্ডের একটি জাতীয় ভাষা। এটি প্রায় 1.5 মিলিয়ন স্কটসের মাতৃভাষা।
  • স্কটিশ গ্যালিক: স্কটল্যান্ডের একটি সেলটিক ভাষা। এটি প্রায় 50,000 স্কটসের মাতৃভাষা।
  • আইরিশ: উত্তর আয়ারল্যান্ডের একটি জাতীয় ভাষা। এটি প্রায় 150,000 উত্তর আইরিশ লোকের মাতৃভাষা।
  • গুজরাটি: যুক্তরাজ্যের একটি প্রধান সংখ্যালঘু ভাষা। এটি প্রায় 500,000 যুক্তরাজ্যীয়দের মাতৃভাষা।
  • পাঞ্জাবি: যুক্তরাজ্যের একটি প্রধান সংখ্যালঘু ভাষা। এটি প্রায় 400,000 যুক্তরাজ্যীয়দের মাতৃভাষা।
  • চাইনিজ: যুক্তরাজ্যের একটি প্রধান সংখ্যালঘু ভাষা। এটি প্রায় 300,000 যুক্তরাজ্যীয়দের মাতৃভাষা।

যুক্তরাজ্যের সরকার ইংরেজি ছাড়াও অন্যান্য ভাষার সংরক্ষণ এবং উন্নয়নের জন্য কাজ করছে। এটি ইংরেজি ছাড়াও অন্যান্য ভাষার শিক্ষা এবং গণমাধ্যমের জন্য সহায়তা প্রদান করে।

অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি একটি উন্নত সামাজিক বাজার অর্থনীতি। এটি বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতি, জিডিপি দ্বারা পরিমাপ করা হয়েছে। যুক্তরাজ্যের অর্থনীতি মূলত তিনটি খাতের উপর ভিত্তি করে রয়েছে:

  • পরিষেবা খাত: এই খাতটি যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির প্রায় 80% অবদান রাখে। এটিতে আর্থিক পরিষেবা, যোগাযোগ, পর্যটন এবং ব্যবসা পরিষেবা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। লন্ডন বিশ্বের অন্যতম প্রধান আর্থিক কেন্দ্র।

  • উৎপাদন খাত: এই খাতটি যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির প্রায় 10% অবদান রাখে। এটিতে তেল ও গ্যাস, রাসায়নিক, যন্ত্রপাতি এবং খাদ্য উৎপাদন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

  • কৃষি খাত: এই খাতটি যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির প্রায় 1% অবদান রাখে। এটিতে গবাদি পশুপালন, শস্য উৎপাদন এবং উদ্যানপালন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির উপর বেশ কয়েকটি বর্তমান চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এই চ্যালেঞ্জগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার প্রভাব।
  • বৈশ্বিক মহামন্দার পরে বিশ্ব অর্থনীতির ধীরগতির প্রবৃদ্ধি।
  • বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে উদ্ভূত চ্যালেঞ্জ।

যুক্তরাজ্য তার অর্থনীতির এই চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবেলা করার জন্য নতুন কৌশল তৈরি করছে। এই কৌশলগুলির মধ্যে রয়েছে:

  • ইউরোপীয় ইউনিয়নের সাথে ঘনিষ্ঠ বাণিজ্য সম্পর্ক বজায় রাখা।
  • বিশ্বব্যাপী নতুন বাজারে প্রবেশ করা।
  • জলবায়ু পরিবর্তনের সাথে খাপ খাইয়ে নিতে পরিবেশগতভাবে টেকসই অর্থনীতি তৈরি করা।

 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *